ইন্ডিয়ান ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ২০২৪

 ইন্ডিয়ান ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ২০২৪। ইন্ডিয়ান ভিসা কি? ইন্ডিয়ান ভিসা করতে কি কি কাগজপত্রের প্রয়োজন হয়। ইন্ডিয়ান ভিসা করতে কত টাকা খরচ হয়, ভিসা পেতে কত দিন সময় লাগে। কেন ভিসা করবেন? এই ব্যাপারে আপনার যদি কোনো ধারণা না থাকে তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য।

ইন্ডিয়ান ভিসা

আজকের এই আর্টিকেলে আমরা ইন্ডিয়ান ভিসার ব্যাপারে আলোচনা করব। এখনো অনেক মানুষ আছে যারা জানেনা যে ইন্ডিয়ান ভিসা কি? আর ইন্ডিয়ান ভিসা কিভাবে করতে হয়। এবং ভিসা করতে কি কি কাগজপত্রের প্রয়োজন হয়। তাদের জ্ঞ্যাতার্থে এবং কাজের সুবিধার জন্য আজকের আর্টিকেলটি লেখা।

পেইজ সূচিপত্র:

ইন্ডিয়ান ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ২০২৪ জেনে নিন

আজকে আমি এই আর্টিকেলের মধ্যে ইন্ডিয়ান ভিসা করার জন্য যেসব করণীয় এবং উপায় অবলম্বনের মাধ্যমে ইন্ডিয়ান ভিসা সহজেই করা যায় সেই সকল বিষয় এবং ইন্ডিয়ান ভিসার সংশ্লিষ্ট সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা করব। আপনার যদি এই বিষয়ে কোনো ধারণা না থাকে তাহলে আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়ে ধারণা নিতে পারেন। তবে ধারণা অর্জনের জন্য এই আর্টিকেলটি আপনাকে মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। যদি আপনি বিস্তারিত বিষয়টি ভালোকরে না পড়েন।

বা অল্প অল্প করে পড়েন তাহলে ভিসার ব্যাপারে আপনি কিছৃই বুঝতে পারবেন না। তাই ভিসার ব্যাপারে বুঝতে হলে পুরো আর্টিকেলটি ভালোকরে পড়তে হবে। কারণ, অনেক মানুষ আছে যারা ভিসার ব্যাপারে কিছুই জানেনা, তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলে ইন্ডিয়ান ভিসার ক্ষেত্রে সকল বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। লক্ষ করুন, ইন্ডিয়ান ভিসা পেতে হলে আপনাকে ভিসার আবেদনের জন্য কিছু কাগজপত্র ও সঠিক তথ্যাবলি প্রেরণ করতে হবে। যেমন-

  • আপনার নতুন পাসপোর্ট
  • পাসপোর্টের মেয়াদ অন্তত ৬ মাস থাকতে হবে
  • পাসপোর্টের কমপক্ষে ২টি পৃষ্ঠা ফাঁকা থাকতে হবে
  • যদি পুরোনো পাসপোর্ট থাকে, তাহলে সেটা জমা দিতে হবে
  • আপনার সদ্য তোলা 2"*2" সাইজের ২ কপি ছবি (যা অন্য কোনো ভিসাই ব্যবহৃত হয়নি)
  • আপনার আইডি কার্ডের পটোকপি
  • বিগত ৬ মাসের ব্যাংক স্টেটমেস্ট
  • আপনি যেখানে বসবাস করেন, তার প্রমাণপত্র
  • আপনার বিদ্যুত বিল, গ্যাস বিল, পানির বিল এর প্রমাণপত্র

ইন্ডিয়ান ভিসা করতে কত টাকা খরচ হয় ২০২৪ 

দেখুন আপনি যে কোনো ভিসা করুন না কেন, আপনাকে অবশ্যই ভিসার জন্য টাকা দেওয়া লাগবে। তবে ইন্ডিয়ান ভিসার জন্য কতটাকা খরচ করতে হয় সেই বিষয়ে আপনার জানা না থাকলে এই আর্টিকেলের বিস্তারিত আলোচনা পড়লেই জানতে পারবেন। যদি ইন্ডিয়ার ভিসার খরচ জানতে চান, সে ক্ষেত্রে ইন্ডিয়ান ভিসা পাওয়ার পুর্বে প্রথমে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে এবং আবেদন ফি হিসেবে ৮০০ টাকা, এবং অন্যন্ন খরচ বাবদ ১২০০ থেকে প্রায় ১৪০০ টাকা মতো আপনাকে খরচ করতে হবে। 

আর যদি আপনি ইন্ডিয়ান টুরিস্ট ভিসা বা ভ্রমণ ভিসা করতে চান তাহলে এর জন্য আপনাকে একটু বেশি টাকা খরচ করা লাগবে। এবং আপনি যদি ইন্ডিয়ান মেডিকেল ভিসা অর্থাৎ চিকিৎসা ভিসা করতে চান, তাহলে এর জন্য আপনাকে আরো বেশি টাকা খরচ করা লাগবে। কারণ, এটা যেহেতু একটি চিকিৎসা ভিসা বা স্বল্পমেয়াদী ভিসা। এবং এই ভিসা যেহেতু খুব অল্প সময়ের মধ্যেই তৈরি হয়ে যায়। তাই এই ভিসাই খরচ একটু বেশি হয়ে থাকে।

ইন্ডিয়ান ভিসার মেয়াদ কতদিন থাকে

আপনার যদি ইন্ডিয়ান ভিসার মেয়াদের ক্ষেত্রে কোন ধারণা না থাকে বা আপনার যদি ইন্ডিয়ান ভিসার মেয়াদ কতদিন থাকে এ বিষয়ে জানা না থাকে। তাহলে আমাদের আর্টিকেলটি বিস্তারিতভাবে পড়ে ভিসার মেয়াদের ব্যাপারে ধারণা অর্জন করতে পারেন। তবে এর জন্য এই আর্টিকেলটি আপনাকে খুব ভালোভাবে পড়তে হবে। কারণ যদি আপনি জায়গা জায়গা বার টেনে টেনে করতে থাকেন তাহলে আপনি বুঝতে পারবেন না। 

এ বিষয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। সাধারণত যদি ইন্ডিয়ান টুরিস্ট ভিসা পর্যটক ভিসা করা হয় তাহলে এর মেয়াদ থাকে তিন মাস থেকে গড়ে ৬ মাস বা ঘরে ১৮০ দিন। এবং যদি ইন্ডিয়ান মেডিকেল ভিসা বা চিকিৎসা ভিসা করা হয় তাহলে এর মেয়াদও প্রায় টুরিস্ট ভিসার সমান মেয়াদ থাকে। আর যদি কাজের ভিসা বা কর্মী ভিসা করা হয় ভিসা করা হয় তাহলে এর মেয়াদ অনেক দিন যাবত থাকে। কারণ যেহেতু এটা কাজের ভিসা 

তাই এই ভিসার মেয়াদ তুরির হিসাব মেডিকেল হিসাব চাইতে বেশি থাকে। তবে আপনি যদি টুরিস্ট অর্থাৎ পর্যটক হিসেবে। বা মেডিকেল ভিসা অর্থাৎ চিকিৎসার উদ্দেশ্যে থাকেন এবং ইন্ডিয়ায় থাকা অবস্থায় আপনার যদি ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে যায় তাহলে আপনি ভিসার মেয়াদ বাড়াতে পারবেন। তবে ভিসার মেয়াদ বাড়ানোর জন্য আপনাকে প্রথমে বাংলাদেশের হাইকমিশনে গিয়ে ভিসার মেয়াদ বাড়ানোর জন্য একটি আবেদন পত্র দাখিল করতে হবে। 

এরপর ইন্ডিয়ার হাইকমিশনে গিয়ে ভিসার মেয়াদ বাড়ানোর জন্য আরো একটি আবেদন পত্র দাখিল করতে হবে। এবং (এফ আর আর ও) তে গিয়ে নির্দিষ্ট শর্তসাপেক্ষে টাকা জমা দিয়ে ভিসার মেয়াদ বাড়িয়ে নিতে হবে।

ইন্ডিয়ান ভিসা পেতে কতদিন সময় লাগে

সাধারণত অনেক মানুষ আছে যারা ভিসার ব্যাপারে কিছুই জানে না। বা ইন্ডিয়ান ভিসা পেতে কতদিন লাগে, ভিসার জন্য কত টাকা খরচ হয় এবং ভিসার মেয়াদ কতদিন থাকে তার কোন কিছুই জানা থাকে না। তাদের উদ্দেশ্যে বলি, এই ব্যাপারে যাদের কোনোই ধারণা নাই বা কোন জ্ঞান নাই তারা এই আর্টিকেলটি থেকে ধারণা গ্রহণ করতে পারেন। কারণ এই আর্টিকেলে ইন্ডিয়ান ভিসার সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বা সকল বিষয় নিয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে।

ইন্ডিয়ান ভিসা পেতে সাধারণত ২০ থেকে ৩০ দিন বা গড়ে এক মাস সময় লাগে যদি আপনি ইন্ডিয়ায় কর্মী হিসেবে যান। আর যদি আপনি পর্যটক বা ভ্রমণকারী হিসেবে ইন্ডিয়ায় যান তাহলে এ ভিসা পেতে আপনাকে ১৫ থেকে ২০ দিন অপেক্ষা করা লাগবে। এবং যদি ইন্ডিয়ান মেডিকেল ভিসা বা চিকিৎসা সেবা গ্রহণের জন্য ইন্ডিয়ায় যান সে ক্ষেত্রে খুব অল্পদিন 

অর্থাৎ ৭২ ঘন্টা বা গড়ে তিন দিন সময় লাগে। যেহেতু এটি একটি স্বল্পমেয়াদি ও গুরুত্বপূর্ণ একটি ভিসা তাই এই ভিসার জন্য অল্প সময় লাগে। এবং অল্প সময়ের মধ্যে এই ভিসা তৈরি হয়ে যায়। তবে আপনি যদি ওয়ার্কার ভিসা বা কাজের ভিসা করেন তাহলে এর জন্য আপনাকে প্রায় এক মাস মত অপেক্ষা করা লাগবে।

ইন্ডিয়ায় যেতে কি ভিসা করা লাগে

হ্যাঁ, অবশ্যই ইন্ডিয়া যাওয়ার জন্য ভিসা করা লাগে। কারণ, যেহেতু প্রত্যেকটি দেশে যাওয়ার জন্য সেই দেশের বা সেই দেশের সরকারের অনুমতির প্রয়োজন হয়। তাই অনুমতি হিসেবে ভিসা করা প্রয়োজন। কারণ ভিসাই হচ্ছে একমাত্র আপনি যেই দেশে যাবেন সেই দেশের বা সেই দেশের সরকারের অনুমতি মাত্র। অতএব আপনি যদি ইন্ডিয়ায় যাওয়ার পরিকল্পনা করেন, তাহলে অবশ্যই আপনার একটি ভিসার প্রয়োজন হবে। ভিসা ছাড়া কোন দেশের অনুমতি আশা করা যায় না। তাই ভিসা ব্যতীত ইন্ডিয়ায় যাওয়ারও পরিকল্পনা করা যায় না।

ভিসা কত প্রকার ও কি কি

সাধারণত আমরা এক দেশ থেকে অন্য দেশে যাওয়ার জন্য ভিসা করে থাকি।  কিন্তু আমাদের মাঝে এমন অনেকেই আছে যারা জানেনা বা আদৌ তাদের ধারণা নাই যে ভিসা কত প্রকার ও কি কি হয়ে থাকে। সাধারণত ভিসা পাঁচ প্রকার হয়ে থাকে এই পাঁচ প্রকার ভিসার মধ্যে যার যে ভিসা প্রয়োজন তিনি সেই ভিসা করে থাকেন। আপনি নিশ্চয়ই জানতে চান যে, এই পাঁচ প্রকার ভিসা কি কি? তাই আপনার জানার জন্য এবং আপনার উপকারের জন্য এই পাঁচ প্রকার ভিসা নিচে উল্লেখ করা হলো। 
  • প্রজেক্ট ভিসা
  • টুরিস্ট ভিসা
  • এমপ্লয়মেন্ট ভিসা
  • প্রবেশ/"x"ভিসা
  • বিজনেস ভিসা

ইন্ডিয়ান ভিসার আবেদনের নিয়ম

যখন আপনি নিজের দেশ থেকে অন্য একটি দেশে যাবেন, সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার সেই দেশের অনুমতি সাপেক্ষে বা সেই দেশের সরকারের অনুমতির সাথে আপনার একটি ভিসার প্রয়োজন হবে। কেননা ভিসা ব্যতীত কোন দেশের অনুমতি পাওয়া একেবারে অসম্ভব। কারণ বিষয় হচ্ছে কোন দেশে যাওয়ার একমাত্র অনুমতি। তাই পাওয়ার আগে আপনাকে অবশ্যই ভিসার জন্য একটি আবেদন করতে হবে। 

আর আবেদনের জন্য আপনাকে কিছু সঠিক তথ্য ও কাগজপত্র জমা দিতে হবে। সাধারণত আবেদন দুই ভাবে করা যায়, একটি হলো ভারতীয় দূতাবাস এগিয়ে আবেদন করা। এবং অপরটি হল অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করা। তবে ভারতীয় দূতাবাসের হাইকমিশন ভ্রমণের চেয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করা সবচেয়ে ভালো এবং সহজ একটি উপায়। কারণ, যদি আপনি ভিসা অফিসে গিয়ে আবেদন করেন 


সে ক্ষেত্রে অনেক সময় লাগতে পারে এবং আপনাকে অপেক্ষা করতে হতে পারে। যা আপনার জন্য একটি বিরক্তিকর ব্যবহার ও ভোগান্তির কারণ হতে পারে। কিন্তু আপনি যদি অনলাইনের মাধ্যমে ভিসার আবেদন করেন তাহলে খুব তাড়াতাড়ি ভিসার আবেদন কার্যটি সম্পন্ন করা যায়। কারণ অনলাইনে আবেদন করতে মাত্র কয়েক মিনিট সময় লাগে। অতএব আপনার জন্য ভিসার আবেদনটি অনলাইনের মাধ্যমে করাই একমাত্র ভালো হবে। 

তবে ভিসার আবেদনের নিয়ম হল, যখন আপনি ভিসার আবেদনের জন্য তাদের ওয়েবসাইট ঢুকবেন তখন আপনার কাছে অনলাইনের মাধ্যমে একটি ফর্ম আসবে সেই আবেদন ফরমটি আপনাকে ফিলাপ করতে হবে। সে ফর্মে থাকবে আপনার নাম, আপনার পিতা মাতার নাম, জন্ম তারিখ, আপনার আইডি নাম্বার এবং নতুন পাসপোর্ট এর নাম্বার, বর্তমান ঠিকানা, স্থায়ী ঠিকানা, মোবাইল নাম্বার, ইমেইল নাম্বার, যেখানে বসবাস করেন তার একটি প্রমাণ পত্র, 

আপনার বাড়ির বিদ্যুৎ বিল পানির বিল এবং গ্যাস বিলের একটি প্রমাণ পত্র, এবং ২/২ সাইজের ছবি ইত্যাদি আরো অনেক তথ্য আছে যা আপনাকে স্টেপ বাই স্টেপ পূরণ করে সাবমিট করতে হবে। এবং সাবমিট করার মাধ্যমে আপনার ভিসার আবেদন কার্যটি সম্পূর্ণ হবে। এই ব্যাপারে উপরেও আলোচনা করা হয়েছে তবে আমি আবারো বললাম। পরবর্তীতে ২০ থেকে ৩০ দিন বা গড়ে এক মাসের মধ্যে আপনি ভিসার আবেদন ফর্মে যেই মেইলটি দিয়েছিলেন 

সেই ইমেইলের মাধ্যমে আপনার ভিসাটি পাঠিয়ে দেওয়া হবে। আর যদি আপনি ইন্ডিয়ান টুরিস্ট ভিসা করে থাকেন সেক্ষেত্রে সময় নেবে ১৫ থেকে ২০ দিন, এবং যদি ইন্ডিয়ান মেডিকেল ভিসা বা চিকিৎসা বিষয়ে করা হয় সেক্ষেত্রে ভিসা পাওয়ার সময়সীমা হল ৭২ ঘন্টা। তবে রোগী যদি অত্যন্ত গুরুতর হয়ে থাকে তাহলে তার চাইতেও অল্প সময়ের মধ্যেই ভিসাটি পাঠিয়ে দেওয়া হবে।

কেন ভিসা করব

ইন্ডিয়ান ভিসা, ইন্ডিয়ান মেডিকেল ভিসা, ইন্ডিয়ান টুরিস্ট ভিসা, প্রজেক্ট ভিসা, বিজনেস ভিসা বা অন্য যেকোনো ভিসা করেন না কেন? অথবা আপনি যেই দেশে যান না কেন সেই দেশের অনুমতি সাপেক্ষে আপনার একটি বৈধ ভিসার প্রয়োজন হবে। এর কিছু অংশ আমি ওপরেও বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি এবং আমি আবারো বলছি। ভিসা ছাড়া কোন দেশে প্রবেশের অনুমতি পাবেন না। তাই প্রবেশের পূর্বে আপনার একটি ভিসা করা নঅবশ্যই প্রয়োজন হবে।

ইন্ডিয়ান ভিসার আবেদন করতে কত টাকা লাগে

সাধারণত ভিসার আবেদনের জন্য ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা এবং এবং ভিসার প্রসেসিং ফি হিসেবে প্রায় ১৩০০ থেকে ১৪০০ টাকা লাগে। কিস্তু যদি সিঙ্গেল এন্ট্রি ভিসা করা হয় এর জন্য ৪০০০ হাজার টাকা, এবংযদি ডাবল এন্ট্রি ভিসা করা হয় এর জন্য ৫০০০ হাজার টাকা জমা দেয়া লাগবে।

আমাদের শেষ কথা

এই আর্টিকেলে ইন্ডিয়ান ভিসার সংশ্লিষ্ট সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। যেমন-ইন্ডিয়ান ভিসার জন্য কি কি কাগজপত্র লাগে, অনলাইনের মাধ্যমে ভিসার আবেদন করার নিয়ম, ইন্ডিয়ান ভিসা করতে কত টাকা খরচ হয়, ভিসা পেতে কতদিন সময় লাগে, ভিসা কেন করব, ভিসার মেয়াদ কতদিন থাকবে, এবং ভিসা কত প্রকার ও কি কি? ইত্যাদি সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। তবে আপনার যদি সংশ্লিষ্ট বিষয়ে কোন কিছু জানা না থাকে তাহলে আমাদের আর্টিকেলটি থেকে আপনি জানতে পারেন।

এর জন্য আপনাকে আমাদের এই আর্টিকেলটি খুব ভালো করে পড়তে হবে। তাহলে আপনি সবকিছু নিমিষেই বুঝে যাবেন। এই ধরনের বাংলা পোস্ট পেতে এবং আরো অনেক অজানা তথ্য জানতে নিয়মিত আমাদের এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। এতক্ষণ আমাদের সাথে এবং আমাদের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আশা করি এই আর্টিকেলটি আপনার অনেক উপকারে আসবে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

গ্রীনল্যান আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়

comment url